মানব সম্প্রদায়ে ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই বৈশিষ্ট্য মানবকে আলাদা করে তুলে ধরে প্রতিটি ব্যক্তির উচ্চকোণে। কিছু মানুষ হয়তো কম বাজির উপর নির্ভর করে ধীরে এগোয়, আর অন্য কিছু বাজি উঁচু রাখে short burst করে। এই ভিন্নতা মানব সম্প্রদায়ে ব্যবহৃত একটি কার্যকারী স্ট্রাটেজি বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যটি প্রাথমিকভাবে মানব মনোবিজ্ঞান এবং ব্যক্তিত্ব বিজ্ঞানের শেখানো হয়নি। এটি মূলত ব্যক্তিগত এবং সামাজিক পরিবেশে দেখা যায়।
এই প্রক্রিয়াটি বুঝতে জনাবে এমন যথেষ্ট কয়েকটি কারণ-
1. মানব সামাজিক পরিবেশের প্রভাব: মানুষের আচার ও ক্রিয়ায় মুখমুখি হয়ে এমন হতে পারে অনেকটাই। সাধারণত অনুভূতির ভিতোর এমন কারণেই মানুষ মিথ্যেই দেখা যায়।
2. আগে থেকে প্রাকৃতিক : মানুষ আবেগজনিত ঘটনায় দক্ষতা হারানোর পরিপ্রেক্ষিতে স্থগিত প্রক্রিয়া থাকে।
3. এমন সময় হতে পারে, এমন ঝগড়া জাম, যেটা মানুষকে প্রধানত একটি অভ্যন্তরীণ জীবন ।
বৈজ্ঞানিক গবেষণা দেখায়, যে ভাবে কোনো ব্যক্তির উপর কেমন প্রভাব ফেলে। কীভাবে একজন ব্যক্তি crazy time তার কাজে উঁচু রাখে, যাতে সে নিজেকে উচ্চমানের মধ্যে রেখে যে, এটি গাহায়।
কেউ কম বাজির উপর নির্ভর করে ধীরে এগোয়, কেউ বাজি উঁচু রাখে short burst করে দেখে যে, তারাই অদৃঢ কিংবদন্তি প্রযোজক।
এই ভিন্নতা মানব সম্প্রদায়ে তাদের উচ্চতা উচ্চ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক।
মনোবিজ্ঞান বিজ্ঞানের বা বিভিন্ন মতপাক্ষের ব্যতিক্রম দেখা যায় এমন একটি বিষয়।
তবে, সামাজিক সম্প্রদায়ে কীভাবে এই বিশেষতা পরিবর্তন করা সম্ভব, এবং মানব সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য এই ভিন্নতা ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই বিষয়ে একটি মার্কারড তালিকা-
– সুপ্রভাত কেটে দেবার জন্য টিপস – দ্রুত সফলতা আত্মবিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে – কার্য করার শক্তি অন্যদের ভরা করে নেবে এমন্…